Tapoban Pahar Bankura: লাল মাটির দেশ বাঁকুড়া।

Tapoban Pahar Bankura: লাল মাটির দেশ বাঁকুড়া।

Tapoban Pahar Bankura:

Rimpa Singha: লাল মাটির দেশ বাঁকুড়া। শহর থেকে প্রায় 25 কিলোমিটার দূরে অবস্থিত সবুজ প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ঘেরা কোড় পাহাড় তথা তপোবন পাহাড়। যে পাহাড়ে প্রাচীনকালে মুনি-ঋষিরা তপস্যার জন্য বাস করতেন। দুদিকে সবুজে ঘেরা গ্রাম্য পরিবেশ, মাঝে NH-60. রাস্তা থেকে পরিদৃশ্যমান হয়, চূড়াতে সুসজ্জিত পার্বতী দেবীর মন্দির সহ সম্পূর্ণ পাহাড়।

Tapoban Pahar Bankura
WhatsApp Group Join Now
Telegram Group Join Now

Tapoban Pahar Bankura

পাহাড়ের উচ্চতা প্রায় 1480 ফিট্। প্রবেশদ্বারেই রয়েছে বিভিন্ন চিরসবুজ বৃক্ষাবলী, রয়েছে নবনির্মিত বিষ্ণুমন্দির, রয়েছে শীতলতা প্রদায়ক বটগাছের নিচে নিত্য পূজনীয় শিবলিঙ্গ। রয়েছে এক কুঁয়ো, যা পাহাড়ের শিলাসমূহ ভেদ করে নেমে গেছে এক অজ্ঞাত গভীরতায়। কে বা কারা অথবা কিভাবে নির্মিত এই গভীরতম কুঁয়ো, তা আজও অজানা।

আরও পড়ুন- Bankura Youth Hostel:১০০০-২০০০ টাকা খরচের হোটেল রুমের দিন শেষ!এবার বাঁকুড়ায় 225 টাকায় মিলছে হোটেলে রুম ।

Tapoban Pahar Bankura

এইসব পার করে রয়েছে 117 সিঁড়ি, যাদের গন্তব্য কৃপা প্রদায়িনী অষ্টভূজা পার্বতী মাতার মন্দির। মন্দিরের প্রবেশদ্বার হতে সমস্ত মন্দির ঘেরা রয়েছে অমূল্য বাণী ও বচন দ্বারা লিখিত প্রাচীর দ্বারা। পাশে রয়েছে পার্বতী মায়ের কৃপা দৃষ্টিতে বর্ধিত এবং রক্ষিত এক নিমগাছ। যার পাতা অবিশ্বাস্য ভাবে স্বাদে তিক্ত নয়। তা যেন মায়ের মহিমায় নিজস্ব রূপ পরিবর্তন করেছে। মন্দিরের বাইরেও অনেক নিমগাছ বিদ্যমান। যাদের পাতার স্বাদ অত্যন্ত তিক্ত, যেমনটা নিমপাতা হয়। সত্যিই এই এক অলীক প্রাপ্তি, এই এক মায়ের অপূর্ব মহিমা। মন্দির চত্বরে সুন্দরভাবে প্রোথিত রয়েছে অনুদানকারীদের নামসমূহ। সবে মিলিয়ে এই স্থান বরাবরই দর্শনার্থীদের পুনরায় দর্শনেচ্ছা বর্ধিত করে।

আরও পড়ুন- Bankura Puja News 2024: শুশুনিয়াতে পাহাড়ের নীচে দুর্গাপূজার সূচনা! থিম এখনো প্রকাশ্যে তুলে ধরা হয় নি।

Leave a Comment