New CAA rule to help Bangladeshi Hindu: ‘বাংলাদেশের হিন্দুদে রলাভ’, ভারতের CAA-র 1A নিয়ম সংশোধন, এবার আরও সহজ নাগরিকত্ব পাওয়া।

New CAA rule to help Bangladeshi Hindu: ‘বাংলাদেশের হিন্দুদে রলাভ’, ভারতের CAA-র 1A নিয়ম সংশোধন, এবার আরও সহজ নাগরিকত্ব পাওয়া।

New CAA rule to help Bangladeshi Hindu:

New CAA rule to help Bangladeshi Hindu:- কেন্দ্রীয় সরকার নাগরিকত্ব সংশোধনী আইনের (CAA) একটি গুরুত্বপূর্ণ নিয়ম সংশোধন করলেন। বিজেপি নেতা স্বপন দাশগুপ্ত দাবি করলেন এই সিদ্ধান্তের ফলে বাংলাদেশের হিন্দুদের লাভ হবে। এই সিদ্ধান্তের ফলে এবার আরও সহজ হল CAA-এর আওতায় নাগরিকত্ব পাওয়া।

কেন্দ্রীয় সরকার নাগরিকত্ব সংশোধনী আইনের (CAA) নিয়মাবলীর একটি ধারা সংশোধন করলেন। এতদিন আফগানিস্তান, বাংলাদেশ বা পাকিস্তান থেকে আসা শরনার্থীরা CAA-এর আওতায় নাগরিকত্ব পাওয়ার জন্য আবেদন করতে হলে সেই দেশের কোনও সরকারি কর্তৃপক্ষের প্রদান করা কোনও নথি জমা দিতে হত। ওই নথির মাধ্যমে বোঝা যেত যে সংশ্লিষ্ট আবেদনকারীর শিকড় আফগানিস্তান, বাংলাদেশ বা পাকিস্তানে নিহিত আছে। নয়া নিয়ম অনুযায়ী, ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার বা কোনও রাজ্য সরকার বা অন্য কোনও আইনের আদালতের মতো, তবে সেটার পরিচালনা করে প্রশাসনিক বা কার্যনির্বাহী সংস্থা (কোয়াশি জুডিশিয়াল) কর্তৃপক্ষের তরফে জারি করা কোনও নথি জমা দিয়েও নাগরিকত্বের আবেদন করা যাবে। আর বিজেপি নেতা স্বপ্নন দাশগুপ্ত সেই সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছেন। তাঁর মতে, ভারত সরকারের সেই সিদ্ধান্তের ফলে বাংলাদেশের হিন্দুরা অত্যন্ত লাভবান হবেন। যাঁরা নিজেদের ভিটেমাটি, বাড়ি ঘর ও স্বজনদের ছেড়ে চলে এসেছিলেন।

হিন্দুরা কেন বাড়ি ছেড়েছিলেন, সেটাও দেখা হচ্ছে’


বিজেপি নেতা বলেন,’এই যে ঘোষণা করা হয়েছে, সেটাকে স্বাগত জানাচ্ছি। কোন পরিস্থিতিতে বাংলাদেশ থেকে অনেক হিন্দু বাড়িঘর ছেড়ে চলে এসেছিলেন, সেটা বিচার বিবেচনা করে দেখছে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক। বৈদেশিক মূল প্রমাণ করার নথির ক্ষেত্রে CAA (নাগরিকত্ব সংশোধনী আইনের) নিয়মাবলীর সংশোধন করেছে।’

এমনিতে নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন অনুযায়ী 2019 সালের, নাগরিকত্ব সংশোধনী আইনের (CAA) আওতায় ভারতীয় নাগরিকত্বের আবেদন করার জন্য সংশ্লিষ্ট আবেদনকারীকে ঘোষণা করতে হয় যে তিনি বিদেশি। সেইমতো আইনের ১এ শিডিউলে ন’টি নথির উল্লেখ করা আছে, যার মধ্যে বাংলাদেশ,পাকিস্তানের ও আফগানিস্তান কোনও সরকারি কর্তৃপক্ষ জারি করেছে। সেক্ষেত্রে ওই আবেদনকারী বা তাঁর কোনও পূর্বসরি যে ওই তিনটি দেশের মধ্যে কোনও একটি দেশের বাসিন্দা ছিলেন, তা নিশ্চিত করা যেত।

New CAA rule to help Bangladeshi Hindu
New CAA rule to help Bangladeshi Hindu
WhatsApp Group Join Now
Telegram Group Join Now

CAA আবেদনকারীদের সুবিধা হবে-

CAA-এর জন্য কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের তরফে যে নিয়ম সংশোধন করা হয়েছে, তাতে ওই বিষয়টি অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে। বাড়তি হিসেবে একটি নিয়ম যোগ করা হয়েছে। যে নিয়ম অনুযায়ী,ভারত সরকার বা ভারতের রাজ্য সরকার বা ভারতের কোনও আইনের আদালতের মতো, তবে সেটার পরিচালনা করে প্রশাসনিক বা কার্যনির্বাহী (কোয়াশি জুডিশিয়াল) সংস্থার জারি করা নথিও বৈধ বলে বিবেচনা করা হবে। তার ফলে সরকারি আধিকারিকদের হাতে বাড়তি একটা বিকল্প থাকবে নাগরিকত্ব সংশোধনী আইনের আওতায় আবেদন জমা পড়াগুলো খতিয়ে দেখার সময় যদি কোনও খামতি ধরা পড়রে। New CAA rule to help Bangladeshi Hindu

এই মুহূর্তে কারা সুবিধা পাবেন?


নাগরিকত্ব সংশোধনী আইনের (CAA) নিয়মাবলী অনুযায়ী, আবেদনকারীর স্বীকৃতির ধর্মের জন্য স্থানীয় পুরোহিত বা নামকরা স্থানীয় ‘কমিউনিটি ইনস্টিটিউশন’-র প্রদত্ত শংসাপত্র লাগবে। আবেদনকারীদের জন্য সেই শংসাপত্রটি বাধ্যতামূলক। এমনিতে নাগরিকত্ব সংশোধনী আইনের মাধ্যমে 31 December, 2014 সালের আগে আফগানিস্তান, বাংলাদেশ ও পাকিস্তান থেকে ভারতে আসা 6 টি অ-মুসলিম সম্প্রদায়ের মানুষকে নাগরিকত্ব প্রদান করেন ভারত সরকার।

CAA Official WebsiteClick Here

আরও পড়ুনঃ Aadhaar Department Job Recruitment 2024: আধার দপ্তরে একাধিক পদে চাকরির বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ, এখনই আবেদন করুন।

Leave a Comment